আতঙ্কে গলায় ফাস

নিজস্ব সংবাদাতা ,জলপাইগুড়িঃ- পেটে পাথর হয়েছে আতঙ্কে গলায় ফাসদিয়ে আত্মহত্যা করলো এক কিশোরী। জলপাইগুড়ি গাজলডোবা এলাকার ঘটনা। এই মরমান্তিক মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে এলাকায়। মৃত কিশোরীর নাম অনিমা বৈদ্য (১৫)।জলপাইগুড়ি মালবাজার মহকুমার গাজলডোবা এলাকার পেশায় কৃষক সুকুমার বৈদ্যর ১৫বছরের কন্যা অনিমা বৈদ্য গতকাল রাতে নিজের বাড়িতে গলায় ফাস দিয়ে আত্মহত্যা করে। পরিবারের পক্ষথেকে যানানো হয়েছে অনিমার পেটে পাথর হয়েছে কিছু দিন আগে যানা গেছে। মালবাজার হাসপাতালে চিকিৎসকে দেখানো হয়েছে চিকিৎসক বলেছে অপারেশন করতে হবে। অনিমা পেটে পাথর ধরা পরার পরথেকে সবসময় অনিমা আতঙ্কে থাকত। পরিবারের সবাই অনিমাকে বোঝানো হত অপারেশন করলে ঠিক হয়েযাবি কিন্তু অনিমার আতঙ্ক কিছুতেই কোমছিলনা। গতকাল বিকেলনাগাত পরিবারের সবাই যখন কাজে গিয়েছিল বাড়ি ফাকা ছিল সেই সুজগে নিজের ঘরে গলায় ফাস দিয়ে আত্মহত্যা করে অনিমা বৈদ্য। পরিবারের লোকেরা বাড়িতে ফিরে দেখেন অনিমার ঘরের দরজা বন্ধ। দরজা ভেঙ্গে অনিমাকে উদ্ধার করে পরিবারের সদস্যরা।আজ মালবাজার থানার পুলিশ মৃত অনিমা বৈদ্যর মৃতদেহ জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালের মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃতদেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এই সামান্য বিষয়ের জন্য মেয়ের আত্মহত্যা কোনোভাবেই মেনে নিতে মারছেননা অনিমার বাবা সুকুমার বৈদ্য।