সংবাদাতা ধীমান রায় ,জলপাইগুড়ি : এ বি টি এ জলপাইগুড়ি জেলা শাখার পক্ষ থেকে সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক - শিক্ষাকর্মী দের স্বার্থ বিরোধী রাজ্য সরকারের শিক্ষা দপ্তর থেকে প্রেরিত স্টাফ প্যাটার্ন সংক্রান্ত ত্রুটিপূর্ণ দুটি নির্দেশনামা বাতিল এবং ষষ্ঠ পে কমিশনের নির্দেশ নামার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষা দপ্তর থেকে ROPA দ্রুত প্রকাশ করার দাবিতে গণ অবস্থান ও পরবর্তীতে ডি আই (মা:) র কাছে ডেপুটেশন দেওয়া হয়।এই গণ অবস্থান ও ডেপুটেশন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন এ বি টি এ জলপাইগুড়ি জেলা সম্পাদক প্রসেনজিৎ রায়, সহ সম্পাদক রিতা রায় সেনগুপ্ত, সদর মহকুমা সম্পাদক কৌশিক গোস্বামী। এই কর্মসূচিতে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় ২ শতাধিক শিক্ষক - শিক্ষিকা - শিক্ষাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা এই স্টাফ প্যাটার্নের নির্দেশিকার ফলে বিদ্যালয়গুলোতে কর্মরত শিক্ষক - শিক্ষিকা - শিক্ষাকর্মী দের পেশাগত নিরাপত্তা বিপদের মুখে দাঁড়িয়ে। এই সার্কুলারের ফলে বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক - শিক্ষাকর্মী দের সাথে প্রধান শিক্ষক / শিক্ষিকাদের মধ্যে বিভাজনের সৃষ্টি হচ্ছে। তার ফলে প্রশাসনিক জটিলতা তৈরি হচ্ছে। এ বি টি এ - র পক্ষ থেকে এই নির্দেশ নামা বতিলের দাবি করা হয়। তাছাড়াও, ষষ্ঠ পে কমিশনে বোকেয়া DA, এরিয়ার, graduate শিক্ষকদের TGT scale প্রদান এর উল্লেখ না থাকা ইত্যাদি বিষয় গুলিও দাবি সনদে রাখা হয়। পুরো কর্মসূচিটি পরিচালনা করেন প্রণব দত্ত, কানাই লাল গোপ, হিমাংশু সরকার ও সুব্রত রায় নিয়ে তৈরি সভাপতিমণ্ডলী।
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৯
এ বি টি এ ডেপুটেশন
সংবাদাতা ধীমান রায় ,জলপাইগুড়ি : এ বি টি এ জলপাইগুড়ি জেলা শাখার পক্ষ থেকে সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক - শিক্ষাকর্মী দের স্বার্থ বিরোধী রাজ্য সরকারের শিক্ষা দপ্তর থেকে প্রেরিত স্টাফ প্যাটার্ন সংক্রান্ত ত্রুটিপূর্ণ দুটি নির্দেশনামা বাতিল এবং ষষ্ঠ পে কমিশনের নির্দেশ নামার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষা দপ্তর থেকে ROPA দ্রুত প্রকাশ করার দাবিতে গণ অবস্থান ও পরবর্তীতে ডি আই (মা:) র কাছে ডেপুটেশন দেওয়া হয়।এই গণ অবস্থান ও ডেপুটেশন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন এ বি টি এ জলপাইগুড়ি জেলা সম্পাদক প্রসেনজিৎ রায়, সহ সম্পাদক রিতা রায় সেনগুপ্ত, সদর মহকুমা সম্পাদক কৌশিক গোস্বামী। এই কর্মসূচিতে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় ২ শতাধিক শিক্ষক - শিক্ষিকা - শিক্ষাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা এই স্টাফ প্যাটার্নের নির্দেশিকার ফলে বিদ্যালয়গুলোতে কর্মরত শিক্ষক - শিক্ষিকা - শিক্ষাকর্মী দের পেশাগত নিরাপত্তা বিপদের মুখে দাঁড়িয়ে। এই সার্কুলারের ফলে বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক - শিক্ষাকর্মী দের সাথে প্রধান শিক্ষক / শিক্ষিকাদের মধ্যে বিভাজনের সৃষ্টি হচ্ছে। তার ফলে প্রশাসনিক জটিলতা তৈরি হচ্ছে। এ বি টি এ - র পক্ষ থেকে এই নির্দেশ নামা বতিলের দাবি করা হয়। তাছাড়াও, ষষ্ঠ পে কমিশনে বোকেয়া DA, এরিয়ার, graduate শিক্ষকদের TGT scale প্রদান এর উল্লেখ না থাকা ইত্যাদি বিষয় গুলিও দাবি সনদে রাখা হয়। পুরো কর্মসূচিটি পরিচালনা করেন প্রণব দত্ত, কানাই লাল গোপ, হিমাংশু সরকার ও সুব্রত রায় নিয়ে তৈরি সভাপতিমণ্ডলী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box